countdown

সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

Electrical Technology-DASGPI


ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং



ভূমিকা:
 বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি সমস্ত শিল্প কারখানার মূল পয়েন্ট। আমাদের দেশে কেবল বিদ্যুৎ খাতের বিকাশই নয়, বিদ্যুৎ ভিত্তিক বিভিন্ন শিল্প কারখানার ফলস্বরূপ, বৈদ্যুতিক প্রকৌশলবিদ্যার এই চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পাস করা তরুণ প্রজন্মের দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা পূরণের একটি উর্বর ক্ষেত্র ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে।
বৈশিষ্ট্য:

শিক্ষার্থীরা এ দেশে বি.এসসি তে পড়াশুনার পাশাপাশি খ্যাতি সহ স্থানীয় ও বহুজাতিক সংস্থাগুলিতেও পরিবেশন করছে remain বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং।
সাফল্য:
 ডক্টর আবদুস সোবহান গোলাপ  পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে অগণিত সংখ্যক শিক্ষার্থী বিশ্বব্যাপী ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকার দেশগুলিতে পরিষেবা এবং অধ্যয়নের জন্য জীবনযাপন করছে। শিক্ষার্থীরা এ দেশে বি.এসসি তে পড়াশুনার পাশাপাশি খ্যাতি সহ স্থানীয় ও বহুজাতিক সংস্থাগুলিতেও পরিবেশন করছে remain বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেছে ।





আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি চলছে চাইলে তুমিও ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন  ইঞ্জিনিইয়ারিং এ ভর্তি হতে পারো আমাদের সকল ঠিকানা ও সকল বিষয় জানতে ্যোগাযোগ করোআমাদের সাথে।









রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০

Electronic Technology-DASGPI



Diploma in Electronics Engineering
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি



*বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ।বিজ্ঞানের সর্বাধিক শাখা ইলেকট্রনিক্স বিষয়ে পরিপূর্ণজ্ঞান লাভ করা অত্যাবশ্যক।
কারন বর্তমান বিশ্বে সর্বশেষ বিষ্ময়কর প্রয়োজনীয় আবিষ্কার কম্পিউটারের রয়েছেইলেকট্রনিক্সের সমাহার। এছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যবহৃত পেসমেকার, এক্স- রেমেশিন,আলট্রাসনোগ্রাফ, ইসিজি, ইএমজি (মানুষের ব্রেন ফাংশনের পরিমাপ যন্ত্র), সিটিস্ক্যানার, মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি ইন্সট্রুমেন্ট আবিষ্কার, একজন রোগীর তথ্য সংগ্রহ রোগনির্ণয়, মূল্যায়ন, পর্যবেক্ষন, পর্যবেক্ষন নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে চিকিৎসা বিজ্ঞানকে করেছে সহজ থেকেসহজতর। যোগাযোগের ক্ষেত্রে উন্নত আবিষ্কার ফ্যাক্স মেশিন, মোবাইল ফোন, ই- মেইলেরমাধ্যমে তথ্যকে মুহুতৃর মধ্যে পৃথিভীর যে কোন প্রান্তে পৌছানো সম্ভব।
কেন পড়বেন  ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং?
বাংলাদেশ সহ বহিবির্শ্বের ইন্ডাস্ট্রি, শিল্প কারখানা , বিদ্যুৎ পরিবহন, তথ্যপ্রযুক্তি, ই- কমার্স বা ব্যবসা বানিজ্য, এমন কোন সেক্টর নেই  যেখানে ইলেকট্রনিক্স ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্রনেই।
ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের জব ক্ষেত্র সমূহ ঃ
 (বাংলাদেশটেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড)
 বাংলাদেশটেলিভিশন
 সাব মেরিনল্যাডিং স্টেশন
ক্রেডিও
 বাংলাদেশ ডিজেলপ্লান
পাওয়ার সেক্টর
মেডিকেল সেক্টর
গ্রামীন ফোন,সবাংলা লিংক, টেলিটক, এলজি, মাইওয়ান, ওয়ালটন, যমুনা, স্যামস্যাং।






আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি চলছে চাইলে তুমিও ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিইয়ারিং এ ভর্তি হতে পারো আমাদের সকল ঠিকানা ও সকল বিষয় জানতে যোগাযোগ  করো
আমাদের সাথে।


Mechanical Technology-DASGPI




Diploma in Mechanical Engineering
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্যাল টেকনোলজি


মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে যন্ত্র প্রকৌশলকে বুঝায়। বল, শক্তি বা গতিসংক্রান্ত যে কোন বিষয়ই মেকানিক্যালইঞ্জিনিয়ারিং এর আওতাধিন । প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সামাজিকচাহিদার প্রেক্ষাপটে উৎপাদনমুখী সকল কল কারখানাই মেশিনের সাহায্যে পরিচালিত হয়।মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারগণ বিভিন্ন মেশিন বা যন্ত্রাংশ ডিজাইন, তৈরি, পারফরমেন্স টেস্ট ওমেইনটেন্যান্স করে থাকেন । যার ফলে মানুষ উন্নত জীবন যাপন করতে শিখছে। মানুষের উন্নতজীবনযাপনের পেছনে মুখ্য ভুমিকা রাখেন মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারগণ।


কেন পড়বেন মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ?
আমাদের দেশে সাধারনত একটা কথা প্রায়ই শোনা যায়, তাহলো বেকার সমস্যা।আসলে জানতে হবে /বুঝতে হবে কেন মানুষ বেকার থাকছে। তা হলো সঠিক সিন্ধান্তের অভাব।মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এমন একটি কর্মমুখী বাস্তব বিষয় যেখানে বেকার থাকার সম্ভাবনাশূন্য । কারন এমন কোন শিল্প বা কলকারখানা নেই যেখানে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার নেই বাপ্রয়োজন হয় না । তাছাড়া আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে  মেকানিক্যাল ইনঞ্জিনিয়ারিং এর কোন বিকল্প নেই।আত্মকর্মসংস্থান হলো স্বকর্মসংস্থান হলো স্বকর্মসংস্থান যেখানে একজন প্রকৌশলী পরের অধীনেচাকরি না করে নিজে শিল্পোদ্যোক্তা হয়ে অন্যদের কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে।চাকরির ক্ষেত্রে  মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়াদের অগ্রাধিকার সবচেয়ে বেশিথাকে। সুতরাং এস, এস,সি পাস করার পর ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে ২য় শ্রেণীর পদমর্যাদার উপ সহকারী প্রকৌশলী হিসাবে বিভিন্ন সেক্টরে চাকরির সুযোগ রয়েছে।




আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি চলছে চাইলে তুমিও ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিইয়ারিং এ ভর্তি হতে পারো আমাদের সকল ঠিকানা ও সকল বিষয় জানতে যোগাযোগ করো
আমাদের সাথে।


Computer Technology-DASGPI




                                                Diploma in Computer Engineering




বর্তমান সরকার তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রতি সার্বিকগুরুত্ব প্রদান করছে । ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম প্রধান হাতিয়ার কম্পিউটার । সাম্প্রতিসময়ে বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক বিস্তার ঘটছে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটিআধুনিক মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার জণ্য কম্পিউটার শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। সরকারপ্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে কম্পিউটার শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার পরিকল্পনা গ্রহন করেছে ।এছাড়াও সরকারি বেসরকারি খাতে নিয়োজিত  মানব সম্পদের ক¤িপউটার শিক্ষা অপরিহার্য। দেশের প্রযুক্তিতে দক্ষ মানব সম্পদের চাহিদা  দিন দিন বাড়ছে। বর্ধিত চাহিদার সাথে তাল মিলিয়েনা চলতে পারলে অদুর ভবিষ্যতে দেশে কম্পিউটার পেশাজিবির অভাব দেখা দেবে। বাংলাদেশেরতরুণেরা মাইক্রোসফট, নাসা গুগোল ,ইউটিউব , ফেসবুক সহ বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা প্রতিষ্ঠানেসুনামের সাথে কাজ করছে। ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা একজন বাংলাদেশি।১৯৯০ সালের দিকে এইবিতর্ক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল যে, কম্পিউটার বেকার সমস্যা উৎসাহিত করবে কিনা ? আধুনিককম্পিউটার প্রযুক্তি বেকার সমস্যা সৃষ্টি করেনি বরং লক্ষ লক্ষ তরুনের মর্যাদাসম্পন্ন  জীবন নিশ্চিত করেছে। কম্পিউটার সফটওয়্যারের দক্ষ জনশক্তি এই ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটি সম্পদএকজন দক্ষপ্রোগ্রামার কেবলমাত্র তার মেধার ব্যবহার করে অতি অল্প সময়ে  আর্থিক স্বচ্ছলতা লাভ করতে পারেন।এক্ষেত্রে অন্য কোনপুঁজির দরকার হয় না । বাংলাদেশে দক্ষ সফটওয়্যার প্রকৌশলীর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।সরকার এক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদান করছে। ঢাকার জনতা টাওয়ার সহ বহু প্রতিষ্ঠান দেশের লক্ষাধিকতরুনের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে। বাংলাদেশের তরুনেরা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ইতিপূর্বেবিশ্ববাজারে নিজেদের অবস্থান তৈরী করছে।দক্ষ ফ্রিল্যান্সরা ওডেস্কসহ বিভিন্ন মার্কেট প্লেসেসুনামের সাথে কাজ করছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে অষ্টম স্থানে অবস্থানকরছে।   আগামিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে হতেপারে ফ্রিল্যান্সিং। এক্ষেত্রে দক্ষতা অর্র্জনের জন্য কম্পিউটার টেকনোলজির কোন বিকল্প নেই। সরকারদেশে প্রতিটি সরকারি কলেজ ও পর্যায়ক্রমে মাধ্যমিক ও প্রাথমিক স্তরে আইসিটি(ওঈঞ) শিক্ষা চালুকরার পরিকল্পনা গ্রহন করে। এক্ষেত্রে আগামী এক দশকে শুধুমাত্র শিক্ষা খাতেই ১০ লক্ষাধিককম্পিউটার শিক্ষিত দক্ষ জনবল দরকার হবে।
পরিবর্তিত বিশ্বব্যবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে দরকার আধুনিক তথ্য প্রযুক্তিতেশিক্ষিত জনবল যা পূরণ করতে পারে কেবলমাত্র কম্পিউটার শিক্ষা।




আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি চলছে চাইলে তুমিও ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিইয়ারিং এ ভর্তি হতে পারো আমাদের সকল ঠিকানা ও সকল বিষয় জানতে যোগাযোগ করো
আমাদের সাথে।~

Civil Technology-DASGPI

Diploma in Civil Engineering


ডিল্পোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং





কেন ডিল্পোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বেন ঃ
বিশ্বায়নের এইযুগে কারিগরি শিক্ষাই হচ্ছে বাংলাদেশের মূল হাতিয়ার।  যার মাধ্যমে বাংলাদেশের স¦প্ন হবে বাস্তবায়ন ।অবকাঠামো উন্নয়ন ছাড়া একটি দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। অন্যদিকে মানুষের পাঁচটি মৌলিকচাহিদার মধ্যে একটি হলো বাসস্থান। আর টেকসই অবকাঠামো নির্মানের জন্য প্রয়োজনইঞ্জিনিয়ারিং দক্ষতা। অবকাঠামো উন্নয়ন সম্পর্কিত ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংবিভাগহচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মধ্যে রয়েছে ট্রান্সপোটেশনইঞ্জিনিয়ারিং এটি রাস্তা , ওয়াটার ওয়ে,ব্রিজ ইত্যাদি সম্পর্কিত। ওয়াটার রির্সোসইঞ্জিনিয়ারিং - এটি ক্যানেল , ড্যাম, সেচ সম্পর্কিত।  এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং – এটি পয়:নিষ্কাশনপ্রনালী, ওয়েস্ট ওয়াটার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি সম্পর্কিত । সট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং - এটিবিল্ডিং নির্মাণ, ব্রীজ নির্মাণ ইত্যাদি সম্পর্কিত। জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং -এটি  মাটির অবকাঠামো , ভারবহন ক্ষমতা ইত্যাদি সম্পর্কিত।দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ভ’মিকা অপরিহার্য।
উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য ঃ
ডিল্পোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং করে দেশে এবং বিদেশেউচ্চ শিক্ষার পথ সুগম হয়।আমাদের দেশে সরকারি প্রতিষ্ঠান ঢাকা ইউনিভাসিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (ডুয়েট) এবিএসসি ইঞ্জিনিযারিং ও এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এছাড়া বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে  বিএসসি ইনঞ্জিনিয়ারিং ও এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করারসুযোগ যথেষ্ট।
গৌরবময় ক্যারিয়ারঅজনের জন্য ঃ

   একজননতুন প্রকৌশলী দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যোগদান করে সাধারনশিক্ষার্থীর তুলনায় অনেক বেশি বেতন পায এবং তার অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে সে আরও অধিকসম্মানী পেয়ে যায়







আমাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি চলছে চাইলে তুমিও ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিইয়ারিং এ ভর্তি হতে পারো আমাদের সকল ঠিকানা ও সকল বিষয় জানতে যোগাযোগ  করো
আমাদের সাথে।


শনিবার, ২০ জুন, ২০২০

অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করা হলো এই লিঙ্কে গিয়ে আমদের কলেজে এডমিশন নিন



অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করা হলো এই লিঙ্কে গিয়ে আমদের কলেজে এডমিশন নিন

 

এইখানে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ  >>>অনলাইনে ভর্তি হন<<< 

 

এইখানে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ  >>>অনলাইনে ভর্তি হন<<< 

 

এইখানে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ  >>>অনলাইনে ভর্তি হন<<< 

ভর্তির নিয়ম সমূহ ভালো ভাবে দেখে নিনঃ-

১.প্রথমে আপনার নাম বাংলায় এবং বড় হাতের ইংরেজি নাম দিন।
২.আপনার বাবার নাম দিন।
৩.আপনার মায়ের নাম দিন।
৪.আপনার ঠিকানা দিন ।
৫.আপনার নাম্বার দিন
৬.আপানার এসএসসি পাশের সন দিন।
৭.আপনার জিপিএ গ্রেট দিন।
৮.যে স্কুল থেকে পাশ করেছেন তার নাম দিন।
৯.আপনার ধর্ম কি।
১০.আপনার মার্কশীটের এক কপি ছবি দিন।
১১.আপনার এক কপি ছবি দিন।
১২.আপনার ভর্তি কার্যক্রমের জন্য আমাদের ভর্তি ফি (১৫০০ টাকা মাএ)দিন(বিকাশে বা রকেটে)
১৩.আমাদের ফি দেওয়ার পর বিকাশ বা রকেট এ টাকা পাঠানোর পর একটি কনফার্ম মেসেজ যাবে এবং সেখান থেকে TRX ID নম্বারটি দিন।
১৪.এর পর সবমিট দিন ।সাবমিট দেয়ার আগে সকল কিছু পুনরায় যাচাই করুন।
১৫.আপনার কোন কিছু ভূল হলে আপনি একবার সুযোগ পাবেন ঠিক করার জন্য।
১৬.আমাদের নাম্বার ব্যাতিয় অন্য কোন নাম্বারে টাকা পাঠালে আমরা দায়ভার গ্রহন করব না।
বিঃদ্রঃ আপনার ফর্ম সবমিট হওয়ার পর আমারা কনফার্ম করার জন্য আপনাকে ২৪ ঘন্টার মধ্য ফোন বা মেসেজ দিব।ধন্যবাদ।

এইখানে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ  >>>অনলাইনে ভর্তি হন<<< 

 

এইখানে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ  >>>অনলাইনে ভর্তি হন<<< 

 

 

এইখানে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ  >>>অনলাইনে ভর্তি হন<<< 

 

 

বুধবার, ২৭ মে, ২০২০

Doctor Abdus Sobhan Golap Polytechnic Institute

Computer Technology
     ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং  কম্পিউটার   টেকনোলজি



পরিবর্তিত বিশ্বব্যবস্থার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে দরকার আধুনিক তথ্য প্রযুক্তিতেশিক্ষিত জনবল যা পূরণ করতে পারে কেবলমাত্র কম্পিউটার শিক্ষা।বর্তমান সরকার তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রতি সার্বিকগুরুত্ব প্রদান করছে । ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম প্রধান হাতিয়ার কম্পিউটার । সাম্প্রতিসময়ে বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক বিস্তার ঘটছে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটিআধুনিক মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার জণ্য কম্পিউটার শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। সরকারপ্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে কম্পিউটার শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার পরিকল্পনা গ্রহন করেছে ।এছাড়াও সরকারি বেসরকারি খাতে নিয়োজিত  মানব সম্পদের কি¤পউটার শিক্ষা অপরিহার্য। দেশের প্রযুক্তিতে দক্ষ মানব সম্পদের চাহিদা  দিন দিন বাড়ছে। বর্ধিত চাহিদার সাথে তাল মিলিয়েনা চলতে পারলে অদুর ভবিষ্যতে দেশে কম্পিউটার পেশাজিবির অভাব দেখা দেবে। বাংলাদেশেরতরুণেরা মাইক্রোসফট, নাসা গুগোল ,ইউটিউব , ফেসবুক সহ বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা প্রতিষ্ঠানেসুনামের সাথে কাজ করছে। ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা একজন বাংলাদেশি।১৯৯০ সালের দিকে এইবিতর্ক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল যে, কম্পিউটার বেকার সমস্যা উৎসাহিত করবে কিনা ? আধুনিককম্পিউটার প্রযুক্তি বেকার সমস্যা সৃষ্টি করেনি বরং লক্ষ লক্ষ তরুনের মযার্দাসম্পন্ন  জীবন নিশ্চিত করেছে। কম্পিউটার সফটওয়্যারের দক্ষ জনশক্তি এই ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটি সম্পদএকজন দক্ষপ্রোগ্রামার কেবলমাত্র তার মেধার ব্যবহার করে অতি অল্প সময়ে  আর্থিক স্বচ্ছলতা লাভ করতে পারেন।এক্ষেত্রে অন্য কোনপুঁজির দরকার হয় না । বাংলাদেশে দক্ষ সফটওয়্যার প্রকৌশলীর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।সরকার এক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদান করছে। ঢাকার জনতা টাওয়ার সহ বহু প্রতিষ্ঠান দেশের লক্ষাধিকতরুনের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে। বাংলাদেশের তরুনেরা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ইতিপূর্বেবিশ্ববাজারে নিজেদের অবস্থান তৈরী করছে।দক্ষ ফ্রিল্যান্সরা ওডেস্কসহ বিভিন্ন মার্কেট প্লেসেসুনামের সাথে কাজ করছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয়ের ক্ষেত্রে অষ্টম স্থানে অবস্থানকরছে।   আগামিতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে হতেপারে ফ্রিল্যান্সিং। এক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জর্নের জন্য কম্পিউটার টেকনোলজির কোন বিকল্প নেই। সরকারদেশে প্রতিটি সরকারি কলেজ ও পযার্য়ক্রমে মাধ্যমিক ও প্রাথমিক স্তরে আইসিটি(ওঈঞ) শিক্ষা চালুকরার পরিকল্পনা গ্রহন করে। এক্ষেত্রে আগামী এক দশকে শুধুমাত্র শিক্ষা খাতেই ১০ লক্ষাধিককম্পিউটার শিক্ষিত দক্ষ জনবল দরকার হবে।

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি

বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ।বিজ্ঞানের সর্বাধিক শাখা ইলেকট্রনিক্স বিষয়ে পরিপূর্ণজ্ঞান লাভ করা অত্যাবশ্যক।

কারন বর্তমান বিশ্বে সর্বশেষ বিষ্ময়কর প্রয়োজনীয় আবিষ্কার কম্পিউটারের রয়েছেইলেকট্রনিক্সের সমাহার। এছাড়া চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যবহৃত পেসমেকার, এক্স- রেমেশিন,আলট্রাসনোগ্রাফ, ইসিজি, ইএমজি (মানুষের ব্রেন ফাংশনের পরিমাপ যন্ত্র), সিটিস্ক্যানার, মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি ইন্সট্রুমেন্ট আবিষ্কার, একজন রোগীর তথ্য সংগ্রহ রোগনির্ণয়, মূল্যায়ন, পর্যবেক্ষন, পর্যবেক্ষন নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে চিকিৎসা বিজ্ঞানকে করেছে সহজ থেকেসহজতর। যোগাযোগের ক্ষেত্রে উন্নত আবিষ্কার ফ্যাক্স মেশিন, মোবাইল ফোন, ই- মেইলেরমাধ্যমে তথ্যকে মুহুতৃর মধ্যে পৃথিভীর যে কোন প্রান্তে পৌছানো সম্ভব।

কেন পড়বেন  ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং?

বাংলাদেশ সহ বহিবির্শ্বের ইন্ডাস্ট্রি, শিল্প কারখানা , বিদ্যুৎ পরিবহন, তথ্যপ্রযুক্তি, ই- কমার্স বা ব্যবসা বানিজ্য, এমন কোন সেক্টর নেই  যেখানে ইলেকট্রনিক্স ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্রনেই।

ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারদের জব ক্ষেত্র সমূহ ঃ
 (বাংলাদেশটেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড)

 বাংলাদেশটেলিভিশন
 সাব মেরিনল্যাডিং স্টেশন
ক্রেডিও
    বাংলাদেশ ডিজেলপ্লান
   পাওয়ার সেক্টর
 মেডিকেল সেক্টর
 গ্রামীন ফোন,সবাংলা লিংক, টেলিটক, এলজি, মাইওয়ান, ওয়ালটন, যমুনা, স্যামস্যাং।




Civil Technology


wW‡ívgv Bb Bw

ডিল্পোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং

কেন ডিল্পোমা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বেন ঃ
বিশ্বায়নের এইযুগে কারিগরি শিক্ষাই হচ্ছে বাংলাদেশের মূল হাতিয়ার।  যার মাধ্যমে বাংলাদেশের স¦প্ন হবে বাস্তবায়ন ।অবকাঠামো উন্নয়ন ছাড়া একটি দেশের উন্নতি সম্ভব নয়। অন্যদিকে মানুষের পাঁচটি মৌলিকচাহিদার মধ্যে একটি হলো বাসস্থান। আর টেকসই অবকাঠামো নির্মানের জন্য প্রয়োজনইঞ্জিনিয়ারিং দক্ষতা। অবকাঠামো উন্নয়ন সম্পর্কিত ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংবিভাগহচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মধ্যে রয়েছে ট্রান্সপোটেশনইঞ্জিনিয়ারিং এটি রাস্তা , ওয়াটার ওয়ে,ব্রিজ ইত্যাদি সম্পর্কিত। ওয়াটার রির্সোসইঞ্জিনিয়ারিং - এটি ক্যানেল , ড্যাম, সেচ সম্পর্কিত।  এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং – এটি পয়:নিষ্কাশনপ্রনালী, ওয়েস্ট ওয়াটার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি সম্পর্কিত । সট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং - এটিবিল্ডিং নির্মাণ, ব্রীজ নির্মাণ ইত্যাদি সম্পর্কিত। জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং -এটি  মাটির অবকাঠামো , ভারবহন ক্ষমতা ইত্যাদি সম্পর্কিত।দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ভ’মিকা অপরিহার্য।
উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য ঃ
ডিল্পোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং করে দেশে এবং বিদেশেউচ্চ শিক্ষার পথ সুগম হয়।আমাদের দেশে সরকারি প্রতিষ্ঠান ঢাকা ইউনিভাসিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (ডুয়েট) এবিএসসি ইঞ্জিনিযারিং ও এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। এছাড়া বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে  বিএসসি ইনঞ্জিনিয়ারিং ও এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং করারসুযোগ যথেষ্ট।
গৌরবময় ক্যারিয়ারঅজনের জন্য ঃ

   একজননতুন প্রকৌশলী দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যোগদান করে সাধারনশিক্ষার্থীর তুলনায় অনেক বেশি বেতন পায এবং তার অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে সে আরও অধিকসম্মানী পেয়ে যায়..



Electrical Technology

 বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি সমস্ত শিল্প কারখানার মূল পয়েন্ট। আমাদের দেশে কেবল বিদ্যুৎ খাতের বিকাশই নয়, বিদ্যুৎ ভিত্তিক বিভিন্ন শিল্প কারখানার ফলস্বরূপ, বৈদ্যুতিক প্রকৌশলবিদ্যার এই চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পাস করা তরুণ প্রজন্মের দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা পূরণের একটি উর্বর ক্ষেত্র ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে।
বৈশিষ্ট্য:

শিক্ষার্থীরা এ দেশে বি.এসসি তে পড়াশুনার পাশাপাশি খ্যাতি সহ স্থানীয় ও বহুজাতিক সংস্থাগুলিতেও পরিবেশন করছে remain বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং।

সাফল্য

:
 ডক্টর আবদুস সোবহান গোলাপ  পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে অগণিত সংখ্যক শিক্ষার্থী বিশ্বব্যাপী ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকার দেশগুলিতে পরিষেবা এবং অধ্যয়নের জন্য জীবনযাপন করছে। শিক্ষার্থীরা এ দেশে বি.এসসি তে পড়াশুনার পাশাপাশি খ্যাতি সহ স্থানীয় ও বহুজাতিক সংস্থাগুলিতেও পরিবেশন করছে remain বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং।







Mechanical Technology

ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল  ইঞ্জিনিয়ারিং  টেকনোলজি

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে যন্ত্র প্রকৌশলকে বুঝায়। বল, শক্তি বা গতিসংক্রান্ত যে কোন বিষয়ই মেকানিক্যালইঞ্জিনিয়ারিং এর আওতাধিন । প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সামাজিকচাহিদার প্রেক্ষাপটে উৎপাদনমুখী সকল কল কারখানাই মেশিনের সাহায্যে পরিচালিত হয়।মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারগণ বিভিন্ন মেশিন বা যন্ত্রাংশ ডিজাইন, তৈরি, পারফরমেন্স টেস্ট ওমেইনটেন্যান্স করে থাকেন । যার ফলে মানুষ উন্নত জীবন যাপন করতে শিখছে। মানুষের উন্নতজীবনযাপনের পেছনে মুখ্য ভুমিকা রাখেন মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারগণ।





কেন পড়বেন মেক্যানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ?


আমাদের দেশে সাধারনত একটা কথা প্রায়ই শোনা যায়, তাহলো বেকার সমস্যা।আসলে জানতে হবে /বুঝতে হবে কেন মানুষ বেকার থাকছে। তা হলো সঠিক সিন্ধান্তের অভাব।মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এমন একটি কর্মমুখী বাস্তব বিষয় যেখানে বেকার থাকার সম্ভাবনাশূন্য । কারন এমন কোন শিল্প বা কলকারখানা নেই যেখানে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার নেই বাপ্রয়োজন হয় না । তাছাড়া আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে  মেকানিক্যাল ইনঞ্জিনিয়ারিং এর কোন বিকল্প নেই।আত্মকর্মসংস্থান হলো স্বকর্মসংস্থান হলো স্বকর্মসংস্থান যেখানে একজন প্রকৌশলী পরের অধীনেচাকরি না করে নিজে শিল্পোদ্যোক্তা হয়ে অন্যদের কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে।চাকরির ক্ষেত্রে  মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়াদের অগ্রাধিকার সবচেয়ে বেশিথাকে। সুতরাং এস, এস,সি পাস করার পর ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে২য় শ্রেণীর পদমর্যাদার উপ সহকারী প্রকৌশলী হিসাবে বিভিন্ন সেক্টরে চাকরির সুযোগ রয়েছে।
Doctor Abdus Sobhan Golap Polytrchnic Institute, dasgpi, dasgpi, DASGPI, kalkini, Madaripur, Kalkini, MP, golpa sobhan collage, Romjanpur polytrchnical, dasgpi, dasgpi collage, Dr abdus sobhan golpa ploytechnical institute, dr abdus golap sobhan polytechnic institute, dasgpi, ATSBMI AND DASGPI, ATSBMI, atsbmi, atsbmi collage, DASGPI, DASGPI, https://edan2014.blogspot.com, DASGPI RAMJANPUR